দেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে। এরপর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদ থেকে পদত্যাগের হিড়িক পড়ে। গত ১০ আগস্ট পদত্যাগ করেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভিসি অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল। পদত্যাগের ফলে শূন্য পদে নিয়োগের তোড়জোড় চলছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) এর মধ্যে নিয়োগ হতে পারে উপাচার্য। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ রুহুল আমিনের মতে, যেহেতু উপ-উপাচার্য, রোজট্রার কেউ নেই, এ বিষয়ে আমরা এখনই বলতে পারছি না। উপাচার্য নিয়োগের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলতে পারবে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (বিশ্ববিদ্যালয় অধিশাখা-২) নুমেরী জামান বলেছেনে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের বিষয়ে এখনো কোন তথ্য নেই। তবে কাল কিছু জানা যেতে পারে।
শিক্ষকরা জানান, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ এসব পদে নিয়োগ প্রদান করবেন । সেটি যাকে দেওয়া হোক না কেন, পালন করার চেষ্টা করা হবে।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা মনে করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা রাজনৈতিক পরিচয়ের বাইরে রয়েছে এমন ব্যক্তিকে শিক্ষক হিসেবে চান। একই সাথে সৎ, যোগ্য এবং শিক্ষকতা-প্রশাসনে দক্ষ ব্যক্তিরাই যেন সুযোগ পান সে প্রত্যাশাও জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এর আগে গত বছরের ৪ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৯তম উপাচার্য হিসেবে সাময়িক দায়িত্ব নেন অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। ৯ মাস পর তিনি পদত্যাগ করেছেন।
3 comments
Et harum quidem rerum facilis est et expedita distinctio. Nam libero tempore, cum soluta nobis est eligendi optio cumque nihil impedit quo minus id quod maxime placeat facere.
Quis autem vel eum iure reprehenderit qui in ea voluptate velit esse quam nihil.
Neque porro quisquam est, qui dolorem ipsum quia dolor sit amet, consectetur, adipisci velit, sed quia non numquam eius modi tempora incidunt ut labore.